দেখা যাচ্ছে অতিশয় সরু সরু কিছু ফানেলের ফিকিরে ডুবসাঁতারী টানেলভিশনের গায়ে মিশনারী ছেনালের ধবধবে অধ:ক্ষেপ
প্রক্ষেপ নিরপেক্ষ প্রতিবেশে গেঁথে থাকে অতিপ্রাথমিক গোলকীয় ত্রিকোণমিতি
সুতরাং অপচিতির লগারিদম খুঁজেপেতে খতমের কিছু নেই
দেখা যাচ্ছে অতিশয় সরু সরু কিছু ফানেলের ফিকিরে ডুবসাঁতারী টানেলভিশনের গায়ে মিশনারী ছেনালের ধবধবে অধ:ক্ষেপ
প্রক্ষেপ নিরপেক্ষ প্রতিবেশে গেঁথে থাকে অতিপ্রাথমিক গোলকীয় ত্রিকোণমিতি
সুতরাং অপচিতির লগারিদম খুঁজেপেতে খতমের কিছু নেই
আরো কিছু কাটাকুটি
সার সার পড়ে থাকে
করোটির ফাটাফুটি ঢেকে
সেইসাথে ধূমসেঁকা
খোলতাই মজারু
সজারুর দোলমায়
চেরা সুরে
চৌতাল শেখে
দেখে দেখে বরাবর
হাঁপরের হাঁফ ধরে
গুটিশুটি
এজমালী টুটি চেপে
ফেঁপে ওঠা টুকটুকে
চোখে চোখে চাখাচাখি
শ্যামরাখি ইতিহাস ঝরে
তারপর ভুস্ করে আরেকটা টস্ টসে ডলফিন পাল্টি দিল বরাবরের মতো ধারাবহিক প্রতিফলনের পিন্ডি চটকে; সুতরাং সাফসুতরো কলতলা কোন সমাধান নয় - (আরো নাদান বয়সে সমাধানের অঙ্কে ধরা খাই পাঁচ সমান ৭ লিখে, আমি প্রাণপনে প্রতিবাদ করেছিলাম কেননা উভয় পক্ষ থেকে দৃশ্যত: এক্স বাদ দেওয়া যেতে পারে অন্তত দেবার মধ্যে একরকম সেমি অরগাজমের সম্ভাবনা চট করে উড়িয়ে দেওয়া যায় না-গেলেও উচিত নয় কেননা নীতিদর্শন মূলত সুবিধাজনক চিপাচুপায় প্রযোজ্য) বুট পড়ে গেলে আর উঠতে হবে না ফলোথ্রু থেকে।
রদ্দা মেরে ছাল ছাড়ানো সহজ -
রসুনেরতো বটেই
ঘটেই কি জল আনতে হবে?
কোঁচড় ভরে খিস্তি-খেউড়?
কোঁচড়ের জল চিপড়ে খেয়ে
ঘড়া উপচে খেউড়ি পেসাদ
দেউড়ি খোলা পড়েই থাকে
ল্যাটকা মেরে বিত্তি-বেসাদ
চিত্তি জ্বলে পটপটিয়ে
জাটকা দিলে নিমরাজী ঘাত
দেখেছি
ভজনের অধ:ক্ষেপ
জোয়ারির ভাঁজে;
নম্বর দেখে
খোলস কেনা বাদ
দিয়েছি
ওজোনের গ্যাপে
বায়োস্কোপ ।
ছোপ ছোপ
অঙ্কুর -
চুর মাখলেই
ধারালো টান্নি;
কান্নি খায়
কোনাকুনি ফ্লিপার !
বুভুক্ষু রৌদ্রে
করোটি ঠোকাঠুকি হল -
চৌদ্দবছর পেরোয়
তোমার সাফসুতরো আঁচল
ঠিকঠাক টেনে নিতে।
মূলধন ঢেকে ঢুকে টুকে রাখা
আমদানি ইতিহাস ঘষেমেজে।
পাশাপাশি
চৌদ্দ প্যারাডক্স মজমায়
গ্যালাক্সি ঝুর ঝুর ঝরে পড়ে
গড়ে ভাঙে টসটসে রাসলীলা গান
তান থেকে ডিগবাজী
রোদে ভাজা করকরে দেহাতি,
আঁতিপাতি ঘুলঘুলি মনোরম
মনোরমা মল্লিক।
৫ দিন ধরে ক্রমাগত ভাবছি
ভাবছি আর বাল ছিড়ছি
ছেঁড়ার মতো আর কিছু
আপাতত বিনা পয়সায় পাচ্ছি না
বাজারের কোষ্ঠিতে টৈটুম্বুর;
কাৎ হতেই ছলকে পড়ে
ত্রাহি ত্রাহি পরিসংখ্যান
ডানে বামে চালানের খুশবু,
ব্রহ্মতালুতে ঝুমুর ঝুমুর
টাপুর-টুপুর
বোকাচোদাদের রক্ত ঝরে।
রেডিও ফেলে মোবাইল টিপি
কামোদ্দীপক আনকোরা সেট
রগড়ে দিচ্ছি
রগড়ে দিচ্ছি
পাবার লোককে পাচ্ছে না-
৫ দিন ধরে ক্রমাগত ভাবছি
ভাবছি আর বাল ছিড়ছি
ছেঁড়ার মতো আর কিছু
আপাতত বিনা পয়সায় পাচ্ছি না
নিকষ আবহে একাকি জাগলিং
শিং বাগিয়ে সুস্বাদু গোমাতা
ছাতামাথা স্মৃতিশাস্ত্রে কুমতি
যেমতি যুবতি যৌবন
রুবিকসকিউব মজমায় টং
ভং ধরা ডুব সাঁতারে মৌতাতি শমন
আর এক চিমটি চমন বাহারে অরগাজম
রহম দিলে চিলের সাথে উচ্ছিষ্ট ভাগাভাগি
তো এই হইলো ঘটনা।
রটনার রমরমা বাজারে
হাজারে দশের এক
চেক-রিচেকের মনোহরি
হরিবোল ছাপায়
টেক-রিটেক রবাহুত
পাললিক সন্ন্যাস,
সমাবেশে বিন্যাস
ঠেসে
কায়-ক্লেশে
টেঁসে যাওয়া
অকালবোধন।
ফুচি মাইরা কি দ্যাহছ আন্ধারে ?
নর্দমায় আজাবের খোশবু,
জিনালায় বেচাইন জামানা,
দুসমন জেনানা কান্দে আন্ধা খোয়াবে
ব্যাকা ত্যারাই অহে মোকাম চিপা,
গাঙ্গে গিয়া স্যাস
গল্লি কি একটাই চিনছিলি দুনিয়ায় ?
কদ্দুর গুটিশুটি চলে অবশেষে উৎড়াই মৌজ
গলার কলসি ভেঙে
তুমিও খেয়েছ হয়তো নানারূপ পালটি
কিম্বা ছিমছাম ভগিচগি
আমাকে তো জানো -
সাঁটাই কপ কপ করে খাস্তা পরোটা
আর গজব ঝাল মারা গিলা কলিজা ,
পেঁয়াজের ঝাঁঝ কর্ণকূহরে বিষূব চক্কর
ফক্কর ঢালে নাচানাচি ,
ছিপছিপে হাঁচির আপাত গোলগাল
নাদুসনুদুস প্রতিসরাঙ্ক
সাংখ্যমত বুঝে সেঁধে যায়
আড়াআড়ি প্রত্যক্ষে
স্বপক্ষে
পিটপিটে চোখের পিঁচুটি
ভার্চুয়াল বিছুটি বাঁচিয়ে চলে
গনগনে ঢেউটিনে মুশকো বেড়াল
ঝুর ঝুর করে ঝরে পড়লো আস্ত একটা গ্যালাক্সি
চৌকি অথবা কুলুঙ্গিতে মুখ চাওয়া চাওয়ি করে
সুখদা বরদা চিকনে চাপে
চিলমচী উপচে টগবগে স্পার্ম
দস্তরখান ঘিরে লজ্জ্বা নিবারন
নাঙ্গুবাবার সুস্বাস্থ্য কামনায় উপবাসে রাসবিলাসীনী
সচরাচর
চরে বেড়ানো যেতো
প্রাথমিক সরণী জুড়ে
ততদিন
ভাঁগাড়ে ফলতো
ডিগবাজী মোকামের ফুসকুড়ি
তুড়ি মারতেই
গুড়ি মেরে
শুড়িখানায়
বিস্রস্ত ছুড়িরা
নড়েচড়ে
মরে
সহাস্য
সমারূঢ়
গূ্ঢ়
নেকাবের
পরার্থপ্রজ্ঞায়
১.
আমাদের বাসাটা আমাদের বাসা। তার পাশে প্রতিবেশীদের আর তার পাশে অন্যদের বাসা। ওই বাসার লোকরা অন্য লোক। এই বাসা আর ঐ বাসায় অনেক পার্থক্য। প্রাণীকোষ-উদ্ভিদ কোষের থেকেও বেশী। সাইটোপ্লাজম ছলকে গেলে বালতি ভরে তুলে আনি। কলসি আজকাল রিস্কি। অন্যরা আমাদের মতো দেখতে । তবে তারা লবণকে নুন বলে। আমাদের দুই ছেলে, ওদের চার মেয়ে। প্রতিবেশীদের বাসায় পাখ-পাখালি। অন্যদের ইলেক্টিভ ম্যাথ নেই। ওরা নরম নরম বই পড়ে। আমরা ঢ্যারা কেটে হিসেব-নিকেশ। হিসেব না মিললে প্রাণপণে জল গড়িয়ে খাই। আমাদের বাসায় বড় ঘটি নেই। ওদের বাসায় ঘড়া ঘড়া জল। ভেজা বই সাবধানে নাড়তে হয়। আমাদের বইপত্র হার্ড বাইন্ড।
২.
আমাদের বাগান আর ওদের বাগান আলাদা। আমরা বাগানকে জংলা বলি এবং উদ্বাস্তুদের হালকা হতে দেই। ওরা হালকা কোনকিছু ভালোবাসে না। বাগানকে কানন কিংবা কুঞ্জ বলে। ফলনের তালিকা রাখে।
৩.
আমরা ওদের সাথে শুই না - শুতে চাই। ওরা ওদের সাথে শোয়। আমাদের আবরণে-আভরনে বীজতলা। ওরা ইঙ্কুবেটর চালায় ওস্তাদী হাতে। ডিম ফাটা শিশুর টাস্কি ছাঁকা গাণিতিক কোরাস ভালো পায়। আমরা শুতে এবং শুতে চাইতে ভালো পাই। আমরা দাঁড়াই এবং শুই, বসাবসির মধ্যে নাই
৪.
আমরা আনুষ্ঠাণিক গোলপোস্ট ফেলে রাখি সাফসুতরো, ওরা নকিং করতে করতে সময় পায় না সুতরাং মাঠে থাকে মূলত বিভিন্ন ধরণের চিহ্নিত সীমানা; টানা কিংবা কুন্ডলি যাই হোক মোটামুটি নিয়মিত সেইসব নিকেশের পাতিহাঁস আমাদের কোঁচড়ে কুটকুট করলেও ওরা নিজস্ব ক্যালেন্ডার ছেড়ে নড়ে না,আমরা অনবরত দেওয়ালে টুকে রাখি নিজস্ব ঠিকুজি
৫.
তারপর ওদের পাশের বাসায় তুমিদের সাথে দেখা হবার আগেরদিন থেকে চেষ্টা করেও কাঁচা তেতুলে অভ্যস্ত হতে না পারায় ওরা ধারে কাঁচামরিচ দেওয়া বন্ধ করে দিল, হাত পড়লো সাতপুরুষের শুকনো মরিচের ভাঁগাড়ে
৬.
বস্তুত: গরম মসলা কিংবা থানকুনি পাতার ঝোপে বরাবরই প্যারালেলবার মটমট করে উঠবার প্রান্তিক সম্ভাবনা ভনভন করতো, সর্বশেষ কুটুসের তিনদিন আগে তর্জনী ঠুকে রিমাইন্ডার দিয়েছিলেন মন্টুমামা : কর্তা-ক্রিয়া-কর্ম
মাড়িতে পিষে মারা চলে চর্মের ওপাশে কুটকুট -
৭.
ফুটফুটে চীনামুরগী হাও মিং বলেছিল বুদ্ধ এবং মার্কস বহিরাগত বলে তাও তে চিং তার ফেভারিট তারপর কুট কুট করে খেতে লাগলো ঘাসপাতা - সুড়ুৎ করে নল্লি খালি করে বল্লাম আমিও বার্হস্পত্যমতানুসারি, সে সব্জিতেই ডুবে থাকলো কারণ যা বলার মাতৃভাষায় বলেছি
৮.
যেমন ধরা যাক সদ্য নিহত মসলাখোর বকনা বাছুর। ভালো স্বচ্ছল। কিন্তু পথ ছাড়তে নারাজ। এড়েদের ভিড়ভাট্টা এড়িয়ে সে চেয়েছিল সহজ কচকচে মাঠ- যেখানে ঘাসের প্রতিরোধ ছিল নিয়মিত শোধনে। বদনে দিলখুশ টাসকি অগত্যা সেখানেই চাটনি খেয়ে নিল।
৯.
চীনদেশের চাল সাকুল্যে আমাদের খুদ। মুরগীসহ পাখীদের বাকি খুদখোর-সমাবেশ মাঠেঘাটেচালেডালে খুদের বাকিটা খুঁজতে কখনো স্বচ্ছ,বৃত্তাকার চৈনিক চালের সন্ধান পায়। সেখানে স্বচ্ছ পরতে ঢাকা আরো এক বৃত্তের দুগ্ধরূপ। পাখীদের প্রাকৃতিক কাটারি যেতে পারে আরো গুটিকয় ধাপ। আমাদের কেলাসিত খুদে ভাঙনের ইতিহাস। ধাপটাপ নেই।
১০.
সুতরাং গিঁটের ব্যবহার উঠে যাওয়া পুরোপুরি দু:সংবাদ নয়, উবে গেলও জ্বাল দিয়ে ছেঁকে নেওয়া যায় ধাতু কিংবা সহনশীল পলিমার সাক্ষী রেখে; সাক্ষ্য জিইয়ে রাখে কুটোগাছি কিংবা অন্তত ফুটো হয়ে পথ দেয় ডুবে যেতে
সুতরাং কেশের পাহাড় লুকানো স্প্রিংরোল পাঁচ-চার-তিন-দুই-একে সুড়ুৎ করে নেমে পড়ে ই.সি.জি.র পাতা থেকে - নেমে পড়তে হয়,আর্সেনিক নিকেলের ওম্ বাদ দিয়ে শুধুই পাহাড় আর লোনা জল - সমতল বলে কিছু নেই
এই অবস্থায় সাঁতার জেনে লাভ নেই -
অথচ জল মোটে এক হাঁটু;
নিজের ঠ্যাং ধরে কাঁদতে হবে ভেউ ভেউ করে -
সহজ প্রয়াণ !
দমকা বাতাস মাঝেমধ্যে নিমাইরূপ ফুচকি মারে
ইন্দ্রিয়াতীগ খেমটা অর্থাৎ নন্দনতত্ত্ব পাঠের ফাঁকে ফাঁকে
যেমন হতঃশ্বাস ঝাঁকুনি পাওয়া যায় রুঢ় স্বমেহনে
অর্থাৎ ডুবেই মরতে হবে
ঘটি হোক বা সমুদ্র হোক
২১/০৫/১৯৯৯
এস কবিকূলতিলক -
কথারম্ভে টানি যতি ,
ভেঙ্গেচুরে ঠেসেছি মগজে কাব্য -প্রসাদে মতি ।
ঊটপাখির পীঠে ঘোড়সওয়ার, তাবৎ নিসর্গ ফুঁড়ে জলন্ত জিরাফ তুমি,
দুষ্টশ্বাস জনতা আঁধারে চোখাচোখি হয়ে যায় একান্ত জড়বাদী তীর্যকে ;
তুরীয় প্রান্তরে ওঠে বাস্তব ঘরবাড়ি
লেফট রাইট লেফট রাইট - তা সে যতই মাতাল বলো তাকে,
মৃত্যুর পথে পথে হাঁটে , গড়ে দিয়ে তাবৎ জন্মের ঠিকানা -
দেবোত্তর জরা সহ নতুন জন্মের প্রকৃতি।
( হতে পারি এঁচোড়েই পাকা -
বুড়োফলে পোকামাকড় কিংবা
শিলাপাত ভেবে মুকুলেই ধরেছি বয়স ;
আমাদেরকালে শুধু প্রতীচ্য মোষ
নাইটিঙ্গেল ঘেষেনা ধারে কাছে
আদিফলভক্ষণপাপ লেজ তুলে ভাগে -
কৈলাসী প্রসাদের বৈভবে ভান্ডারী মিথোলজি বুড়ো আঙ্গুল ঝাড়ে কেবলায়।
সুতরাং ফিচকেমি আমাদের নর্ম । )
আমরা ফুরিয়ে যাচ্ছি অতিদ্রুত
তোমার অপচিতি আমাদের সমসত্ব -
সংবর্ত চক্রে যযাতি ।
জয়দ্রথ ধ্বসে পড়ে অখন্ড সাজাত্য সন্তাপে
নতুন যুদ্ধ নেই - শকুনির জলকেলি পথে-আকাশে ।
১৭/০৯/২০০০
ভ্রামক চৈতন্য থেকে ফুচকি মারে টুপ-ভূজঙ্গ পদাবলী
কাকসওয়ার কৈশরে সমেহন সঙ্কুল কাব্য নয় -
স্ফুরন-রহিত রিরংসাএকিভূত পানাহার পরিপাকে;
আগেই বলেছি আঙ্গিক হল শুয়োপোকা -
সংহার থেকে শুরু করে তাবৎ স্পশে জিঘাংসার আকর
সুতরাং ইল-ফিশ ডুবসাঁতার এই ফেরারী আবর্তন;
হেটেই চলেছি সটান চাঁদি ফুঁড়ে
নিয়মিত অকাল গোত্তা খোলে আনকোরা পথ,
বৃশ্চিক অনুপ্রাস এই বিষমপদী প্রগমন,
আর কঙ্কালের অ্যাকুস্টিক নৃত্য নিরাকার সৌরশ্মশাণে;
এরকম বেসামাল আলোক-বিন্যাসে
সংবর্ত-সংহিতায় প্রিজমিক বিচ্ছুরণ সাপেক্ষে
জ্যামিতির কাঠকয়লা হাতে
হতবম্ব প্রেতের সাক্ষাত মেলে
যারা সকলেই ইল-সঙ্কুল সমুদ্রস্নান ফেরতা
অক্লান্ত কোরাস সুরে বেসুরে -
মাঝেমধ্যে টকিন ব্লুজ,
সম-ফাঁক ঘেটে খামোকা বেকুব সাবেকী তবলিয়া -