Friday, May 16, 2008

লগারিদম

দেখা যাচ্ছে অতিশয় সরু সরু কিছু ফানেলের ফিকিরে ডুবসাঁতারী টানেলভিশনের গায়ে মিশনারী ছেনালের ধবধবে অধ:ক্ষেপ

প্রক্ষেপ নিরপেক্ষ প্রতিবেশে গেঁথে থাকে অতিপ্রাথমিক গোলকীয় ত্রিকোণমিতি

সুতরাং অপচিতির লগারিদম খুঁজেপেতে খতমের কিছু নেই

কণাবাদী সমতল

আরো কিছু কাটাকুটি
সার সার পড়ে থাকে
করোটির ফাটাফুটি ঢেকে
সেইসাথে ধূমসেঁকা
খোলতাই মজারু
সজারুর দোলমায়
চেরা সুরে
চৌতাল শেখে

দেখে দেখে বরাবর
হাঁপরের হাঁফ ধরে
গুটিশুটি
এজমালী টুটি চেপে
ফেঁপে ওঠা টুকটুকে
চোখে চোখে চাখাচাখি
শ্যামরাখি ইতিহাস ঝরে

মজমা

রুবিকসকিউব মজমার
প্লাটিপাস চাম
রীতিমতো
ছ্যাঁদা মনোবিজ্ঞানের দোহাই -
সিঙ্গেল রণ-পায় চড়ে
গড়ে পিটে
চিটেগুড়ের বৃত্তান্ত
গেঁথে যেতে থাকে
পেট কাটা ঘুপচিতে

সরল কর

তারপর ভুস্ করে আরেকটা টস্ টসে ডলফিন পাল্টি দিল বরাবরের মতো ধারাবহিক প্রতিফলনের পিন্ডি চটকে; সুতরাং সাফসুতরো কলতলা কোন সমাধান নয় - (আরো নাদান বয়সে সমাধানের অঙ্কে ধরা খাই পাঁচ সমান ৭ লিখে, আমি প্রাণপনে প্রতিবাদ করেছিলাম কেননা উভয় পক্ষ থেকে দৃশ্যত: এক্স বাদ দেওয়া যেতে পারে অন্তত দেবার মধ্যে একরকম সেমি অরগাজমের সম্ভাবনা চট করে উড়িয়ে দেওয়া যায় না-গেলেও উচিত নয় কেননা নীতিদর্শন মূলত সুবিধাজনক চিপাচুপায় প্রযোজ্য) বুট পড়ে গেলে আর উঠতে হবে না ফলোথ্রু থেকে।

এক পা আগে দুই পা পিছে

রদ্দা মেরে ছাল ছাড়ানো সহজ -
রসুনেরতো বটেই
ঘটেই কি জল আনতে হবে?
কোঁচড় ভরে খিস্তি-খেউড়?
কোঁচড়ের জল চিপড়ে খেয়ে
ঘড়া উপচে খেউড়ি পেসাদ
দেউড়ি খোলা পড়েই থাকে
ল্যাটকা মেরে বিত্তি-বেসাদ
চিত্তি জ্বলে পটপটিয়ে
জাটকা দিলে নিমরাজী ঘাত

বন্দিশ

দেখেছি
ভজনের অধ:ক্ষেপ
জোয়ারির ভাঁজে;
নম্বর দেখে
খোলস কেনা বাদ
দিয়েছি
ওজোনের গ্যাপে
বায়োস্কোপ ।
ছোপ ছোপ
অঙ্কুর -
চুর মাখলেই
ধারালো টান্নি;
কান্নি খায়
কোনাকুনি ফ্লিপার !

কঙ্কাল

বুভুক্ষু রৌদ্রে
করোটি ঠোকাঠুকি হল -
চৌদ্দবছর পেরোয়
তোমার সাফসুতরো আঁচল
ঠিকঠাক টেনে নিতে।
মূলধন ঢেকে ঢুকে টুকে রাখা
আমদানি ইতিহাস ঘষেমেজে।

পাশাপাশি
চৌদ্দ প্যারাডক্স মজমায়
গ্যালাক্সি ঝুর ঝুর ঝরে পড়ে
গড়ে ভাঙে টসটসে রাসলীলা গান
তান থেকে ডিগবাজী
রোদে ভাজা করকরে দেহাতি,
আঁতিপাতি ঘুলঘুলি মনোরম
মনোরমা মল্লিক।

বোধ

অসুন্দর গুপ্তর সাথে বহুদিন পরে দেখা এমএসএন এ। অনেকদিন এদিকে ওদিকে ফুরিয়ে কোন না কোনভাবে ভাত জুটাই দুজনেই। কিভাবে কেউ আর জানতে চায় না। অনেক কথা হলো। পুরাতন কিংবা প্রাচীন। সবশেষ লেখা থেকে গেঁটে বাত।
পুরনোরা কে কোথায় এইসব বালছাল। তারপর কথা ফুরোলে হাড়িতে হাত পড়ে। জীবনে তিনের দুই পেরিয়ে দুজনেই বুঝি, পরস্ত্রী বলে কিছু নেই।

২৫ আগস্ট ২০০৭

৫ দিন ধরে ক্রমাগত ভাবছি
ভাবছি আর বাল ছিড়ছি
ছেঁড়ার মতো আর কিছু
আপাতত বিনা পয়সায় পাচ্ছি না

বাজারের কোষ্ঠিতে টৈটুম্বুর;
কাৎ হতেই ছলকে পড়ে
ত্রাহি ত্রাহি পরিসংখ্যান
ডানে বামে চালানের খুশবু,
ব্রহ্মতালুতে ঝুমুর ঝুমুর
টাপুর-টুপুর
বোকাচোদাদের রক্ত ঝরে।
রেডিও ফেলে মোবাইল টিপি
কামোদ্দীপক আনকোরা সেট
রগড়ে দিচ্ছি
রগড়ে দিচ্ছি
পাবার লোককে পাচ্ছে না-

৫ দিন ধরে ক্রমাগত ভাবছি
ভাবছি আর বাল ছিড়ছি
ছেঁড়ার মতো আর কিছু
আপাতত বিনা পয়সায় পাচ্ছি না

উত্তরাধুনিক

নিকষ আবহে একাকি জাগলিং
শিং বাগিয়ে সুস্বাদু গোমাতা
ছাতামাথা স্মৃতিশাস্ত্রে কুমতি
যেমতি যুবতি যৌবন
রুবিকসকিউব মজমায় টং
ভং ধরা ডুব সাঁতারে মৌতাতি শমন
আর এক চিমটি চমন বাহারে অরগাজম
রহম দিলে চিলের সাথে উচ্ছিষ্ট ভাগাভাগি

সহজ লোকের মতো

তো এই হইলো ঘটনা।

রটনার রমরমা বাজারে
হাজারে দশের এক
চেক-রিচেকের মনোহরি
হরিবোল ছাপায়
টেক-রিটেক রবাহুত
পাললিক সন্ন্যাস,
সমাবেশে বিন্যাস
ঠেসে
কায়-ক্লেশে
টেঁসে যাওয়া
অকালবোধন।

ফুচকিবাজি

ফুচি মাইরা কি দ্যাহছ আন্ধারে ?
নর্দমায় আজাবের খোশবু,
জিনালায় বেচাইন জামানা,
দুসমন জেনানা কান্দে আন্ধা খোয়াবে

ব্যাকা ত্যারাই অহে মোকাম চিপা,
গাঙ্গে গিয়া স্যাস

গল্লি কি একটাই চিনছিলি দুনিয়ায় ?

প্রেমপত্রের সর্বশেষ খসড়া

কদ্দুর গুটিশুটি চলে অবশেষে উৎড়াই মৌজ
গলার কলসি ভেঙে
তুমিও খেয়েছ হয়তো নানারূপ পালটি
কিম্বা ছিমছাম ভগিচগি

আমাকে তো জানো -
সাঁটাই কপ কপ করে খাস্তা পরোটা
আর গজব ঝাল মারা গিলা কলিজা ,
পেঁয়াজের ঝাঁঝ কর্ণকূহরে বিষূব চক্কর

ফক্কর ঢালে নাচানাচি ,
ছিপছিপে হাঁচির আপাত গোলগাল
নাদুসনুদুস প্রতিসরাঙ্ক
সাংখ্যমত বুঝে সেঁধে যায়
আড়াআড়ি প্রত্যক্ষে

স্বপক্ষে
পিটপিটে চোখের পিঁচুটি
ভার্চুয়াল বিছুটি বাঁচিয়ে চলে
গনগনে ঢেউটিনে মুশকো বেড়াল

যাযাবর

সংশয়
বরাবর
হিসাবি গজাল
শাল পাতাতে
তালের রস
কতটা ধরে
হরে দরে
হিসাব রেখে
দেখে দেখে
চেখে রাখা
তাল পাখাতে
নন্দী-ভৃঙ্গী
ছৈল-ছাবিলা
ফর্দ লেখে

সবদিক ও.কে.

ঝুর ঝুর করে ঝরে পড়লো আস্ত একটা গ্যালাক্সি
চৌকি অথবা কুলুঙ্গিতে মুখ চাওয়া চাওয়ি করে
সুখদা বরদা চিকনে চাপে
চিলমচী উপচে টগবগে স্পার্ম
দস্তরখান ঘিরে লজ্জ্বা নিবারন
নাঙ্গুবাবার সুস্বাস্থ্য কামনায় উপবাসে রাসবিলাসীনী

দেখা

চরাচর
চরে বেড়ানো যেতো
প্রাথমিক সরণী জুড়ে

ততদিন
ভাঁগাড়ে ফলতো
ডিগবাজী মোকামের ফুসকুড়ি

তুড়ি মারতেই
গুড়ি মেরে
শুড়িখানায়
বিস্রস্ত ছুড়িরা
নড়েচড়ে

মরে
সহাস্য
সমারূঢ়

গূ্ঢ়
নেকাবের
পরার্থপ্রজ্ঞায়

সম্পর্ক

১.

আমাদের বাসাটা আমাদের বাসা। তার পাশে প্রতিবেশীদের আর তার পাশে অন্যদের বাসা। ওই বাসার লোকরা অন্য লোক। এই বাসা আর ঐ বাসায় অনেক পার্থক্য। প্রাণীকোষ-উদ্ভিদ কোষের থেকেও বেশী। সাইটোপ্লাজম ছলকে গেলে বালতি ভরে তুলে আনি। কলসি আজকাল রিস্কি। অন্যরা আমাদের মতো দেখতে । তবে তারা লবণকে নুন বলে। আমাদের দুই ছেলে, ওদের চার মেয়ে। প্রতিবেশীদের বাসায় পাখ-পাখালি। অন্যদের ইলেক্টিভ ম্যাথ নেই। ওরা নরম নরম বই পড়ে। আমরা ঢ্যারা কেটে হিসেব-নিকেশ। হিসেব না মিললে প্রাণপণে জল গড়িয়ে খাই। আমাদের বাসায় বড় ঘটি নেই। ওদের বাসায় ঘড়া ঘড়া জল। ভেজা বই সাবধানে নাড়তে হয়। আমাদের বইপত্র হার্ড বাইন্ড।

২.

আমাদের বাগান আর ওদের বাগান আলাদা। আমরা বাগানকে জংলা বলি এবং উদ্বাস্তুদের হালকা হতে দেই। ওরা হালকা কোনকিছু ভালোবাসে না। বাগানকে কানন কিংবা কুঞ্জ বলে। ফলনের তালিকা রাখে।

৩.

আমরা ওদের সাথে শুই না - শুতে চাই। ওরা ওদের সাথে শোয়। আমাদের আবরণে-আভরনে বীজতলা। ওরা ইঙ্কুবেটর চালায় ওস্তাদী হাতে। ডিম ফাটা শিশুর টাস্কি ছাঁকা গাণিতিক কোরাস ভালো পায়। আমরা শুতে এবং শুতে চাইতে ভালো পাই। আমরা দাঁড়াই এবং শুই, বসাবসির মধ্যে নাই

৪.

আমরা আনুষ্ঠাণিক গোলপোস্ট ফেলে রাখি সাফসুতরো, ওরা নকিং করতে করতে সময় পায় না সুতরাং মাঠে থাকে মূলত বিভিন্ন ধরণের চিহ্নিত সীমানা; টানা কিংবা কুন্ডলি যাই হোক মোটামুটি নিয়মিত সেইসব নিকেশের পাতিহাঁস আমাদের কোঁচড়ে কুটকুট করলেও ওরা নিজস্ব ক্যালেন্ডার ছেড়ে নড়ে না,আমরা অনবরত দেওয়ালে টুকে রাখি নিজস্ব ঠিকুজি

৫.

তারপর ওদের পাশের বাসায় তুমিদের সাথে দেখা হবার আগেরদিন থেকে চেষ্টা করেও কাঁচা তেতুলে অভ্যস্ত হতে না পারায় ওরা ধারে কাঁচামরিচ দেওয়া বন্ধ করে দিল, হাত পড়লো সাতপুরুষের শুকনো মরিচের ভাঁগাড়ে

৬.

বস্তুত: গরম মসলা কিংবা থানকুনি পাতার ঝোপে বরাবরই প‌্যারালেলবার মটমট করে উঠবার প্রান্তিক সম্ভাবনা ভনভন করতো, সর্বশেষ কুটুসের তিনদিন আগে তর্জনী ঠুকে রিমাইন্ডার দিয়েছিলেন মন্টুমামা : কর্তা-ক্রিয়া-কর্ম

মাড়িতে পিষে মারা চলে চর্মের ওপাশে কুটকুট -

৭.

ফুটফুটে চীনামুরগী হাও মিং বলেছিল বুদ্ধ এবং মার্কস বহিরাগত বলে তাও তে চিং তার ফেভারিট তারপর কুট কুট করে খেতে লাগলো ঘাসপাতা - সুড়ুৎ করে নল্লি খালি করে বল্লাম আমিও বার্হস্পত্যমতানুসারি, সে সব্জিতেই ডুবে থাকলো কারণ যা বলার মাতৃভাষায় বলেছি

৮.

যেমন ধরা যাক সদ্য নিহত মসলাখোর বকনা বাছুর। ভালো স্বচ্ছল। কিন্তু পথ ছাড়তে নারাজ। এড়েদের ভিড়ভাট্টা এড়িয়ে সে চেয়েছিল সহজ কচকচে মাঠ- যেখানে ঘাসের প্রতিরোধ ছিল নিয়মিত শোধনে। বদনে দিলখুশ টাসকি অগত্যা সেখানেই চাটনি খেয়ে নিল।

৯.

চীনদেশের চাল সাকুল্যে আমাদের খুদ। মুরগীসহ পাখীদের বাকি খুদখোর-সমাবেশ মাঠেঘাটেচালেডালে খুদের বাকিটা খুঁজতে কখনো স্বচ্ছ,বৃত্তাকার চৈনিক চালের সন্ধান পায়। সেখানে স্বচ্ছ পরতে ঢাকা আরো এক বৃত্তের দুগ্ধরূপ। পাখীদের প্রাকৃতিক কাটারি যেতে পারে আরো গুটিকয় ধাপ। আমাদের কেলাসিত খুদে ভাঙনের ইতিহাস। ধাপটাপ নেই।

১০.

সুতরাং গিঁটের ব্যবহার উঠে যাওয়া পুরোপুরি দু:সংবাদ নয়, উবে গেলও জ্বাল দিয়ে ছেঁকে নেওয়া যায় ধাতু কিংবা সহনশীল পলিমার সাক্ষী রেখে; সাক্ষ্য জিইয়ে রাখে কুটোগাছি কিংবা অন্তত ফুটো হয়ে পথ দেয় ডুবে যেতে

মেটাফিজিক্স

১.

আসমান পরিস্কার থাকলে ভালো লাগে, কারণ কারনের প্রভাবমুক্ত চোখে চড়াইসমুহের উৎড়াই ঝোঁক ইফেক্ট সহকারে তুলে নেওয়া যেতে পারে বৈদ্যুতিক স্মরণিকাতে সাংখ্যকারিকায় পৃষ্ঠা নির্দেশক গুজে , ভুজালি দিয়ে তরমুজকাটা ঢেকুরে পেঁয়াজের অধ:ক্ষেপ টুকে রাখা যায় আক্ষেপের জলসায় শেষ তেহাইয়ের স্মৃতি কথা; সেই সাথে উদ্ধৃতি বহুল রহস্যালোকের লেকের পাড়ে পাঁড়েজির ছাগলের তিনহাত দাড়ি; শ্যামলালের সংশোধনবাদী প্রজ্ঞা ত্রুটিহীন ঊঠানে দস্তরখান বিছিয়ে এক নি:শ্বাসে লিখে ফেলতে পারে শারিরক ভাষ্যের কড়চা -

২.

তুর এবং সিনাই পর্বতের মাঝামাঝি বাস করতো একটা ব্যাঙ; কি করে তিনি উদয় হলেন তা জানতে হলে যোগাযোগ করতে হবে কোন নন রেজিস্টার্ড রিক্রুটিং এজেন্সিতে তবে বিলক্ষণ অব্যাঙাচীয় ফেনোমেনা ক্রিয়াশীল ছিল তার অযৌন আবির্ভাবে; কারণ, তহুরা এবং কারনের রসায়নে সাজুজ্য থাকলেও অধ:ক্ষেপ জটিলতায় তন্ত্রীয় ঢাকের অ্যাকুস্টিক বোধিস্বত্ত্ব সত্যায়িত ছিল না নৈর্লৈঙ্গীকতার ফিকিরে ; জিকিরে অংশ নিতে এন্ট্রি ফি কত তাও স্পষ্টত: অস্পষ্ট ছিল; সুতরাং মায়ামৃগে মজে থাকা নিষাদ,মান্ডুক্যোপণিষদের কুটুস-তাড়িত হয়ে সমূহ সর্বনাশকে চেপে ধরে মানিকসাহেবের চিপায়

৩.

খাসিকরণ প্রকল্প শৈশবে মানে যদ্দিন অ্যাভোগেড্রোর সাথে আলাপ হয়নি বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল; আমরা দল বেধে দেখতাম সেই নথিবর্হিভূতজন্মনিরোধ যজ্ঞ।অভিভাবকেরা দিতেন নিরব সম্মতি। পাঁঠাকে ভালোবাসতে শিখেছি ক্লাস সিক্সে। ছাগলের ডিপো ছিল আদিগন্ত ঘাসে। তার বিষ্ঠার রূপকল্প ছিল মার্বেল। প্রচুর মার্বেল খেলেছি । মার্বেল অত্যন্ত দার্শনিক খেলা।পদে পদে আদিম তন্ত্রশাস্ত্রের রেফারেনস - এগারোতে টিয়া,বারোতে বিয়া...কখনও কখনও বারোতে মধু তেরোতে বিয়া,অর্থাৎ ক্ষেত্রবিশেষে মধু আগে খেলে মহাভারতের শুদ্ধতা প্রমাণ হবেনা ওটা আজগুবি গপপোই থেকে যাবে।

জেনেসিস(ভূমিকা কিংবা উপসংহার)

শুরুতেই শুরু কিংবা ছিল না। জন্মমৃত্যু অজ্ঞাত - প্রত্যক্ষে নিজস্ব সঙ্গম -পানাহার পরিপাক, উলম্ব থেকে ছররা চম্পট, লম্পট প্যারাস্যুটের ঘুলঘুলিতে চোখ রেখে জাগলিং চেখে দেখা - এ হাত থেকে সে হাত;সমানুপাতিক রিলে রেস কেঁচোর পাঁকে অ্যামিবার স্মৃতি উসকে দেয় - অ্যামিবা অনেক,অন্তে বা আদিতে, ব্রহ্ম কুচিকুচি হয়ে নিকুচি ঝাড়ে অন্ডে,এইসব অভিসন্দর্ভ কিলবিল করে বিরানভুমে লোকায়ত বিকিকিনির ফিকিরে,আহ্নিক আবর্তনের প্রত্যেক কুঁচিতে

জেনেসিস

১.

আরো কিছু এলোমেলো পথ- ঘাট ঘাঁটাঘাঁটি করে সূর্যাস্তের সূক্ষতায় বিলীন হতে মাঝে মাঝে টাল সামলানো ভেক,নেকী হাসিলের আনকোরা বয়ানেও হতে পারে বেকায়দা ঘামাচি ভুগোলের নাগাল পেতে পেতে ভষ্ম ঝরে পড়বে ফোয়ারা বিরানভূমে

২.

ততক্ষণ ধ্বসের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ মাপামাপি সেরে রাশি রাশি ভারা ভারা বাল কাটা সারা হলে আঁটি বেঁধে গোয়ালরে কয়েক পা দূরে জোয়ালের জিম্মায় জামানত-এ-গণিমত,কেরামতের হাটে নান্টু-মন্টুদের ভীড়ে আজাবের বটি-কাবাব পাললিক ওভেনের অশ্লিল-উপাদেয় প্রেমে ডিকোডিং,সনিকেত চেতনের সমাবর্তন টুকরি ছাপিয়ে

৩.

হাইড্রার আদিম অনুসরনে আপাতত স্বস্তি, মুখবন্ধ ছাড়াই চলে যাবে এক একটা গ্যালাক্সি, একটু ফ্লেক্সিবল কিছু দিন না আঙ্কেল! মাজায় বাত ধরে যাচ্ছে ! ঘাতবলের সমানুপাতে স্কোরবোর্ড চালু রাখাই প্রকৃত ইবাদত, এই বলে হু হু করে কেঁদে উঠলেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব, জানেন, হিক্কা সামলে বলে চলেন, গত পরশু কই মাছের পোনা ছেড়ে ছিলাম সদ্য নামজারি করা মজা পুকুরে , তা সে যাকে বলে দুদিনেই শোলটাকি সাইজ, এই অ্যাতো বড় , বলে সাইজ দেখাতে গিয়ে টুং করে বাড়ি খেলেন মশারির স্ট্যান্ডে , সঙ্গে সঙ্গে বি-ন্যাচারাল টিপতেই ঘর ভরে উঠলো,গভীর সে বেদনা

৪.

মোটামুটি উস্টা খাওয়া গুলোর রেকর্ড রাখি চাখি চিকনে চামে দশটা ডাইলপুরি সাথে ঝোল,হোল কালো হলে পাতকুয়ায় বালতি হারাতে পারে, আলগা পাত্তি ফুরালে বাত্তি ঘুরাইয়া প্রচলিত পাহাড়ি নেত্য চেত্ত বেকাশের ভুদাই কায়দা, ময়দায় যত ময়ান দিবি ততই খাস্তা পরোটা, সাগরেদের উপর কোয়ার্টার আস্থায় বলেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব......

৫.

আরও বেশ খানিক রকমফের করে ফিরতি ডাকের তথাকথিত নতুন আলুকয়টা বোয়মবন্দি করে একখানা ডিকনসট্রাক্টিভ হাসি দিলেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব,ঢাকনায় ফুটো থাকে বরাবর,আলু থেকে নতুন চারা তুলে জমাবেন বলে ভাবছিলেন ঝাঁপি তোলার দিন থেকে,তারপর ঘরেই জমবে ডাকবাক্স,তখন আর বাড়ি বয়ে অনাত্মীয়ের মোট টানতে হবে না ,এরকমই একটা ফুটোফাটা ইচ্ছেয় ভাবনার মিশাইল দিচ্ছিলেন,সৃষ্টিশীল কিছু সইছে না আজকাল,গাঢ়ে ব্যাথা হয়

৬.

একান্তর বৃত্তস্থিত ছাল-বাকলার গাঁটরিতে ফসফোরিক এসিডের দিলখুশ প্রজ্ঞা ছড়িয়ে ফুরিয়ে পড়ার আগেই বৃহস্পতি চেটেপুটে সেঁটে রাখার রেওয়াজ পাখোয়াজে নিরীক্ষাধর্মী মোহড়ার সেতু বাঁচিয়ে ওয়াটার স্কী মেরে হেড়ে গলায় দরবারী কানাড়ার নাকাড়া বাজিয়েই আৎখা চুপ মেরে ভূতনাথ গান্ডুস্বর্বস্ব মহাশয়ের নিরতিশয় খুপরিতে বীর্য্যসম্বরণ

৭.

থুতুকে নব্বুই ডিগ্রিতে গেঁথে দিতে শ্বাসকষ্ট হতে হবে নইলে গড়পড়তা হিসেবে ছেৎরে পড়বে খানা-খন্দক যদিও তক্ষকের প্রত্যাবর্তণ দেখতেই টিকিট কেটে পিন্ডদান এবং তান-বিস্তার বাদে ওঠ-বস করাই প্রাকৃতিক সমাধানের ইষ্টি-কুটুম হয়ে চোখ মেরে যাচ্ছিল হালকায়ে জিকিরের উপাদেয় জেয়াফত সাঁটিয়ে দেশী পেঁয়াজের বস্তুময় ঋদ্ধিতে

৮.

কোয়ান্টাম ডিগবাজী খেতে থাকা মশাদের আর একবার ছত্রভঙ্গ করতে করতেই জুত মতো নস্যি টেনে নিলেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব,প্রক্ষেপকের অঙ্ক কষা বুদবুদগুলোর হাঁচি সামলে ঝুলে থাকা কাকতাড়ুয়ার কাকাতুয়া ঢং অগ্রাহ্য করে সন্ধ্যার প্রথম সঠিক হাঁচি সচেতন সাপেক্ষসমূহের ঠিকুজিতে ঠেলা দেয় কোন ঘন্টায় কত টোল দিতে হচ্ছে কাকে তার ঐশী ফিকিরে

৯.

কাঁচের বোয়মে কাঠ পিপড়ের ডায়ালেকটিকসকে প্রতিবিপ্লবের মুখে ফেলে নোনতা বিস্কুটের পচাত্তর শতাংশ তুলে আনতে দু'চারজন ছিটকে পড়লো চিনির বস্তার মুখে,ভাঙ্গাবাজারে এখনও পাওয়া যায় লাল চিনি চটের বস্তায়,ত্রিকালের রেডিয়াস মোচড়ানো আড়মোড়া ভাঙলে আরও একটা বিকিকিনি চক্কর ক্রলিং এর প্রস্তুতি নেয়

১০.

তারপর ঝিরঝিরে বাতাসেও অভ্যাসের রসায়ন,প্যাঁচপ্যাঁচে গরমের চিরুনি ঘুপচি কণাবাদী ঘুলঘুলি বিভ্রমে ,তৃতীয় মুক্তির সমবাহু আবর্তনে হাইপারবোলিক ডিগবাজী শীর্ষবিন্দু নির্ধারণে ডিসকোর্সমুড়ি দেয়া ভেংচি কেটে উধাও, এইসব এলোমেলো জাগলিংএর ঠিকুজি টুকে রাখা প্রিজমে সিলিন্ডার গিট্টু দিয়ে


১১.

তারপর ড্রিলের চিপায় ওপাশে পৌছে বিড়ি ধরাই কাগজ আর মিশ্র তামাক পোঁড়া ধূপে অনিয়মিত ধুনট নাট-বলটু নেড়ে গাণিতিক ভূগোল তাঁতিয়ে তোলে আর তাতেই রেঁধে খাই বরাবর হাঁস,ট্রানসপারেন্ট মৌচাক খল খল করে হেসে ওঠে সরিষার দূর্দশা দেখে,চেখে দেখি আপত্য সংশয় শীর্ষাসন জটিলতায়

১২.

উত্তাপেই গলে এসেছে আজতক সবকিছু, পিছু নেয়া এক ধরনের উত্তাপ যার রিলেটিভ সারপ্লাস ভ্যালু নির্ণয়ে ইন্টিগ্র্যাল ক্যালকুলাসের মাগারমাছ হট্টমুলার ম্যাংগ্রোভে বুবকা-নিরোধ হয়ে ঝুলে থাকে , ফুলে থাকে উত্তুঙ্গ সমাবেশ ভালোবেসে , দেশে দেশে শুভনাম জপে,চপে অদক্ষ আলুর ডিসকোর্স পিষে মারে,ঝাড়ে বংশে ঝাড়ি-পট্টি রগড়ে দেয় হরিহর নামাবলীতে

১৩.

ডাইভ দিতে গিয়ে সরে যাচ্ছি সরে যাচ্ছে সবকিছু,প্রতিসরাঙ্কের হিজিবিজি,সিঁড়ি ভাঙ্গা রানআপের চক্রমণ,ফরমায়েসী ডুব সাঁতারের কড়ি-বরগায় ব্যাক ভলি-পোলভোলট,ভোলটার বিদ্যুৎকোষের গূঢ় সত্য ফুচকি মারে সদানন্দ নকশবন্দী বিভ্রমে,কোরাসে জোয়ারি চরস,সরস মুচড়ে সটান

১৪.

মেরুদন্ডের হালকা ব্যায়াম আলাদা মখলুকাতের হেফাজত করে,জেয়াফত তদারকারী ভরকেন্দ্র গুবড়ে পোকাদের সাথে ভাঁপা পিঠা হয়ে ছোঁয়াছুয়ি খেলে,জীবন্ত প্রবীণ তেলে দিনের প্রথম কিস্তি আলুপুরি চালান করে তালপাতার পাখার ডাঁটে পিঠ চুলকে নেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব,একঠেলায় দশটি আনকোরা ঘামাচি হত্যার অরগ্যাজম জ্বলে ওঠে চোখে

১৫.

মুলা,সিদ্ধ ডিম কিংবা বুটের ডালের মেটাফিজিক্স ঠাসাঠাসি মিনিবাসে ক্ষণিকের স্বস্তি এনে দেয়,কেলাসিত ভ্রামক উদ্বায়নসূত্র খুঁজে পায় ক্ষণিকের কোলাব্যাং টোটেম,হার্ডব্রেকে পুনরায় মাখামাখি,রাখীবন্ধনের বরাত দিয়ে চাখাচাখির শাপ চটকে যায় একাধিক অনিয়মিত কারকে,বিভক্তি চেয়ে থাকে লবণপানিতে

১৬.

তারপর কাঁচামরিচই এগিয়ে নিয়ে যাবে ইতিহাস,একটু কেশে চিলমচী গান্ধা করে নিলেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব, খয়েরের অধ:ক্ষেপের মাঝে অনিয়মিত সুপারির রকি মাউন্টেন হাই তুলে একটু মুচড়ে নেওয়া, একটু পরেই হানা দেবে বেকুব চ্যাংড়া পোলাপানের গুষ্টি যাদের জীবনে কৃত্রিম ঘনদুধ ইতিমধ্যে সমাধান ছাড়িয়ে বহুদুর

১৭.

ফিউজের চারপাশে উঁই পোকারা ছ্যাঁক পোয়ায়,এক জোড়া প্যাঁকে নড়ে উঠে থেমে যায় খোঁয়াড়ের হাঁস,সদ্য সারদা ফেরত ছানা মিয়া চুক চুক করে ব্লু ক্রস চাখে,একটু বাড়তি চিনি তবুও জবাব নাই আমার দাদায়ও খাইছে,মোটা কাঁচিতে বোর্ড পেপার কাটার স্কেলে ঢেঁকুর তুলে একটু মুচড়ে নেয় নবজাত ঠোলা

১৮.

ছররা গুলির মতো হাঁচিকণা থেকে চিটচিটে গামছায় পানের খিলিগুলোকে বাঁচিয়ে নস্যি এগিয়ে দিয়ে হাঁফ ছাড়েন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব, যাক দুপুর টাইমে কারো নজরে পড়ে নাই, আইজকাইল পাবলিকে হুদাই চিল্লায় , আমাগো সময়ে সোজা চিল্লায় যাইতো তারপর মাজায় ব্যাথা লইয়া ফিরতো এই বলে কায়দা করে মটকা মারতেই মাজা মটমট করে উঠলো, শেকড় নড়ে উঠছে

১৯.

উইপোকার সাথে আরও খানিক খাটক নৃত্য চালিয়ে বাত্তি নিভিয়ে ভোগলু হয়ে বসে বিড়ি ধরাতে গিয়ে থেমে গেলেও হাঁচি আর বসে থাকতে রাজি হলো না,টানেল ভিশন এড়িয়ে হাইপারবোলিক পোলভোলট উৎসে ফিরে এল যথারীতি,সংগঠিত হতে দিলেই শালারা খালি রিপিটেশান খোঁজে,জোনাকি ঝোঁপের বংশ নাশের চেষ্টায় অনিয়মিত হাঁচিই পরমার্থ

২০.

হামাগুড়ি বাস্তবতার অনিয়মিত হামান দিস্তা বাঁচিয়ে জরু-গরু আঁচিয়ে খাওয়া,হাওয়া থেকে নিচু হয়ে দাওয়ার ক্ষেত্রফল পলপল ইয়াদ রেখে সর্বাত্মক রক অ্যান্ড রোল,খোল-করতালের জ্যামিং অষ্টাবক্র মুণির বড় প্রিয় ছিল - সেই সাথে হার্ডকোর কেত্তন,রেডিও জিগজ্যাগ বিষমপদী খালে হুভারক্রাফট হবার পথে একটু ভেবে গুড় গুড় করে ঝোঁকে উদ্বায়ূ সমানুপাতে

২১.

বাদামের বদলে কাঁচা মটরশুঁটি চিবিয়ে বাঁশের মাচায় আরেকটু মুচড়ে আধখাওয়া তরমুজের অসমাপ্ত মেটাবলিজম বুঝে নেওয়া, ব্রততীপরিপাকে শাকপাতার সারৎসার - ঘাড় থেকে আড়াআড়ি ঝাড়ি-পট্টি চেছেপুছে পুরনো লুঙ্গীতে ধূসর মানচিত্র, স্কেল মেপে সুনসান চেপে যেতে ষাষ্টাঙ্গ

২২.

ঝাড়ুতে লেগে থাকা শেষ ধূলোটুকু সাদা মেঘের স্মৃতি জমা করে পড়ে থাকে উলটা উঠানে,অন্তর্মুখী হাই তুলে চাঁদিতে হাল্কা কল্কি তাঁতিয়ে নেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব,মোটামুটি বিভ্রম বরাবরই চালু থাকে নাকের ডিবিতে প্রায়-নিয়মিত ঘামাচি হয়ে, রয়ে সয়ে চলে যায় বিচুর্ণিভবন

২৩.

আলাপে বড় হতে থাকা কৃষ্ণ-গহবর থেকে আৎখা ঘূণ ঝরে পড়ে ভ্রাম্যমাণ বিড়ালের আগমণে,কড়ি-বরগা বদলানোর মতো ভাংতি জমছেনা কিছুতেই,ধ্বসে পড়বে যেকোনদিন হাতের নাগালে নিচুতে,আশু অসমাপ্ত তেহাইয়ের আতঙ্কে সমগুলো সতর্ক দৃষ্টি রাখে প্রতিটি ফাঁকে,নিটোল আবর্তনে ভরসা নেই

২৪.

আলগা পাত্তি আর চিত্তঘনক মারতে মারতে জেগে ওঠে আশে পাশে প্রকৃতি বিরোধী পর্বতমালা,ভ্রু কুঁচকে তাকায় মুনকির-নকির,মিসকিন দু-দন্ড জিরিয়ে নেয় পাদদেশে,তাদের থুতু আর কফে ঋদ্ধি আসে উত্তর-পার্থিব গতরে,পাঞ্জাবীর ভোগলা ফুঁড়ে আসা রোদে পুরাতন তেলে এলডোরাডো

২৫.

আধখাওয়া পুরোনো শনপাপড়ি মেঘ কালচে হয়ে এলে ঝাঝড়ি পলিথিনের পুরনো বিকল্পে খুশী হতে হয় প্রাকৃতিক নিরোধের গুরুচন্ডালী মুখে ধূপ-ধুনো দিয়ে কারণ কুনো আর গেছো ব্যাং এর সহাবস্থান অবলোকনের পুরনো জম্পেশ তড়িকাগুলো আগের মতো চাইলেই আধভেজা বারুদের মতো বিশেষায়িত দক্ষতায় ফুস করে ওঠে না

২৬.

ইনলাইন স্কেটিং এ ঝুঁকে পড়া উৎড়াই সমান্তরালে অদৃশ্য হলে খাঁটি সরিষার তৈল মেখে মৌচাকে ঘাঁটা ঘাঁটি, আঁটির স্তুপের পাশে হাসিমুখে পোজ দেন ইয়াজুস-নাজুস,ফুস করে ভেসে উঠে হাতের নাগালে ডিগবাজী খায় হাসুড়ে বুদ্ধ , যুদ্ধ এবং পায়ূপথ বিষয়ক অভিসন্দর্ভ সীলগালা করে পাতালে চালান করেন ভোজ্যতৈল কারিগর,হরিহর ঘটিরাম চামে চামে ঝেড়ে দেয় স্কোরবোর্ড

২৭.

আহির ভৈরবরে র‌্যান্দা কইরা শুরু হইলো আর একটা খাচ্চইরা দিন - তিন তালে বালের মনোটোন , তেহাই এর আগে টের পাই বায়া ঢ্যাপ ঢ্যাপ - আক্ষেপের জলসায় পাটাতনী বাঈ ; হাই তুলে ভুলি মাই এর দূরাশা , খাসা বন্দিশ - তাতেই স্বস্তি , মস্তি-কারিকা মৌসিকি ঘামে চুপচুপা ঝিকিমিকি তারা লাড়ালাড়ি করে পাত্রাপাত্র-গুষ্টি মাইরা

২৮.

দু-মুখো উকুন মারা চিরুনিতে অনিয়মিত দাড়ি আঁচড়ে কারিকর বিড়ি ধরালেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব বৈকালিক হাই সামলে ; হামলে পড়া রোদ ফু দিয়ে ঠান্ডা করে দাঁতে নখকাটা অস্থায়ী ক্রেতার আশু বিপদমুক্তির সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে বললেন বাকির নাম ফাকি

২৯.

মোটামুটি একটা হাই তুলে বাকিটা টিস্যুতে মুড়ে রেখে দেই - পরে কালচার করা যাবে কখনও যদি রাষ্ট্রপক্ষ গোয়ামারার বিল পরিশোধ করে, করবে কি ? গেলবার শুনানির সময় নেচে নেচে বলেছিল এইখানে ডাকে কেন বারে বারে? আমরা কি হোমো নাকি ? গোয়া মারলেই হোমো হয় ?

৩০.

এককামড়ে ভ্লাডিভোস্টক থেকে সিডনী পর্যন্ত চোকলাশুদ্ধ কচকচে ডিকনসট্রাকশানে ছ্যাড়াব্যাড়া , সুজলাং সুফলাং ডবকামি খুব রেয়ার - নদী-নালা থেকে খানা খন্দক গান্ধা করেছে প্লাস্টিক কারখানা - মাটি থেকে উঠে আসা আস্তবিচিওয়ালা এরকম একটা ফুরুটের সন্ধানে অনেক সন্ধ্যাজুড়ে অম্বলের ব্যাকগ্রাউন্ড নির্মাণ চলেছে,ফলেছে রাসায়নিক ফুলকপি!পরের পাথাইলা কামড়ে উঠে আসে আলাস্কা থেকে কেপ অফ গুড হোপ

৩১.

কঙ্কালে মাংশ-চর্বি-নাড়িভুড়ি বয়ে বেড়ানোর দায়মোচনে বহুকষ্টে ইনিংস পরাজয় ঠেকাই - ড্র তেই মুক্তি - সবরকম তালিকাভুক্তি পিছলে যাওয়া যাবে কিছুদিন ; তারপর কায়দা মতো ফায়দার কোটমুড়ি দিয়ে পাললিক সুড়সুড়ি , পুরিতে পুরাতন ঝোলের অমৃত

৩২.

যেমন ধরুন খর পানি আর মৃদুপানি কিম্বা চুলকানি আর কুলখানি , যেভাবেই বলা বা লেখা হোক অতলান্তের চিপায় চোখ মারবেই ! সুতরাং অ্যালবেট্রস ঠোকর দিয়ে পার পাবে না - সনাতন নাবিক পাটাতনে তুলবে বারবিকিউ ঢেঁকুর

৩৩.

বৃত্ত পিটিয়ে নানান কিসিমের ঘনক - কাঞ্চিটুকু টপকে বিদিশার মতোই গোলগাল , সুড়ুৎ করে সারবস্তু আত্মস্থ কব্জি ডুবিয়ে তোলা নলি্ল মুহুর্তেই ফুটোস্কোপ , আলজিভ দিয়ে চেটে নিয়েও থেকে যায় ছোপ ছোপ , লোপ পাওয়ার নেশা হ্রেষা তুলতেই ঘ্যাঁক ঘ্যাঁক করে হেসে ওঠে ছই এর উপর কোলা ব্যাঙ

৩৪.

মেন সানা ইন করপোরেসানো স্থায়ী রূকুতে গেলে ঝরে পড়া উকুন প্রথমবারের মতো অসমান্তরাল কোষ্ঠির ফ্যাকরায় পড়ে , ঠিকানা দূরে থাক পা বাড়ালেই একেকটা পোলভোলট মাত্রান্ধ লেপমুড়ি দেয় - ঝাঁঝড়ি দিয়ে চাখে মেরামতখেকো বায়োস্কোপ

৩৫.

প্রাথমিক কড়ি-বরগার দৈনিক অপচিতি সংখ্যাতাত্তি্বক সতর্কতায় আরো একটা খুঁটি গাড়ে আপাত সমতলে; মাটির অংশবিশেষের দেবে যাওয়া দেখতে দেখতে সতর্ক ডাইভে খাড়াই সেঁধে যাওয়া মৌল মেরামতি - যতি চিহ্নের সর্বাত্মক ছেনালি আকণ্ঠ ঠেসে নেয় পরম ছাঁকুনির

৩৬.

কালচে ধুসর ফোম চিপড়ে নেমে আসছে বৃষ্টি, ভাবনা মানেই ছিষ্টি - তাই ঘটের জলেই ইষ্টি-কুটুম বিদায়; এই খুঁটি থেকে সব সমতল তাই মন্ডার বদলে পলটি দিয়ে পাটি সাপটা - বির্বতিত কচ্ছপ ঝুঁকি নিয়ে উঁকি মেরে খোঁজে ঝাঁড়ের আশেপাশে বংশের চিহ্ন

৩৭.

পাশাপশি পড়ে থাকায় আমি থাকলেই আমরা হয় ? সবাই নানারকম অন্যলোক । কোকশাস্ত্র সকলে পড়ে না । তাই বলে সবাই ধোনরাজ পিল্লাই নয় । ভাজিতে পাঁচফোড়ন না দিলেও চলে , তবে লবণ আর কাঁচামরিচ ফরজ ; আরজ গুজার তবারক প্রার্থী ।

৩৮.

পাটিসাপটা কায়দায় দ্বিমাত্রিক সঞ্চলন কিছুটা স্বস্তি আনে, হাইড্রা-কুন্ডলি নিরাপদ নয়, মাঝে কাঠি দেওয়া যায় ; আঁটিশুদ্ধ কাঁচাআম দন্তসাপেক্ষে সুস্বাদু - জাদুঘরের বিষ্ময় কেটে গেলে লিটমাস পেপারে জামাতে মুতামুতি ; তারপর ইতস্তত রৌদ্রে মুচমুচে কাঠামো কায়দা করে শুইয়ে দেওয়া, মেওয়া ঝোলাভর্তি - সবুরের নিকুচি করি ; আহলাল কবুরে বলে একগাল হেসে নেই

৩৯.

ঠা ঠা রৌদ্রের শব্দ করকরে কুমড়োফুল মনে পড়িয়ে দিলে কান দুটো নড়তে নড়তে ইনডোর অ্যান্টিনায় টিউনড হয়ে যায়, মানে হয়েছে হয়েছে একটা অনুকল্প হ্যান্ড গ্রেনেডের ঢাকনা খুলে টাকিলার মতো গিলে ফেলে, মানে গিলে ফেলে দেয় না স্লীপার বেয়ে ডুওডেনামের কাছাকাছি কোথাও পাততাড়ি পাতে - অর্থাৎ পাতে বলে মনে হয়। অভিধান চেটে দেখেছি 'হয়' মানে অশ্ব; সুতরাং ঘোড়দৌড়ের ইকো নিয়মিত দেশলাই এর বারুদে মাখানো জরুরি কারণ কটন বাডস সরাসর বাজে খরচ

৪০.

টিউনিং ফর্ক রোমাঞ্চ ফুরিয়ে এলে লাফিয়ে ওঠা কর্কে বিপরীতের ডিসকোর্স পরাবৃত্তের খোলসে ঝরে পড়ে ঝুর ঝুর করে গুর্দার ঝোলে খাস্তা বাখরখানি; ঘানিতে তৈরী প্রকৃত ভোজ্যতৈল তোলা রইলো নোনা মজমার যোগভ্রমে ক্লান্ত টান টান ভূজ বাঁকাতে; সাঁকোগুলো সরে যায় প্লবগ ফুঁচকিতে কুঁচকি বাঁচাতে

৪১.

তেলের ছিটা সামলে আনকোরা পিঁয়াজু ছেড়ে কান থেকে নামানো কারিকর বিড়ি ধরিয়ে স্টোভে ঠেলা দিয়ে ভুস করে ধোঁয়া ছাড়লেন ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফ জাই সাহেব। এই মনে করেন ডাইল বাইট্টা পিঁয়াজ রসুনে মাখাইয়া ত্যালে ছাড়লেই পিঁয়াজু, যতক্ষণ কড়কড়া থাকে ততক্ষণ আরাম,পোতাইয়া গেলে ভুদাই পাবলিক খুঁজি

৪২.

তলানির বুদবুদের শেষ ছিটে শুকিয়ে এলে গভীর মনোযোগে অ্যাম্পুল টেনে প্রশ্বাস টুকে রেখে দমের দমকায় দেশলাই শলাকা খাসী করে দুশ সত্তর ডিগ্রীতে কড়ে আঙ্গুল পাকড়ে দাড়িয়ে থাকি;বাকিটা ধ্বসে পড়ে তামাশা দেখে আর নিবন্ধিত অবসরে কাঁটা কম্পাস খুঁচিয়ে দেখে রেডিয়ান কোণ কতটা নশ্বর

৪৩.

পেন্সিল কম্পাসে কেঁচো আঁকার পেজগীতে গেঁথে গেলাম ইরাতোস্থেনিসের মাস্তুলে, সুতরাং প্রতিভান্ড সরণী টিপে টিপে প্রকান্ড হাঁচি গুলো আঙ্কিক তড়িকায় টুকে রাখার মতো ছেনালিতে টিপ সই দিতে হয় দিয়ে যাই; মাই দেখে হাই তোলা মুস্তাহাব

৪৪.

আরেকটু ডানে তারপর সোজা তারপর বামদিকে হেলে খানিক ইচিং-বিচিং খেলতে থাকুন যতক্ষণ উস্টা খেতে খেতে টাল সামলে না নিতে পারেন । তবে মনে রাখবেন এইসব বালছাল মনে রাখা না রাখা মোটেও সমান নয়

৪৫.

কাঁটা কম্পাস দিয়ে ব্যাসার্ধ্য মাপামাপি অনেকদিন বাদ দিয়েছি এখন বিঘৎ মেপে চারপায়ে ঘুরঘুর করতে থাকি গুড়া দুধ খাইনা থুক্কু পান করিনা চুকচুক করে সীমাবদ্ধ মশক চেটেপুটে খেতে হয় কারণ ধোয়া-পাকলাতে বাড়তি শ্রম আর ঘাম খরচ দিনকাল বরবরের মতোই টিপে টিপে খরচ হবার

৪৬.

তিমিমাছ বলল বাঘের মাংসে আশ বেশী কুমিরের শুটকি ভালো কুমির বলল আলাদা করে কারো পুটকিটা না খাওয়ার পাপ লেগে থাকায় দহ গান্ধা হয় প্রতিদিন মোটাতাজা সাপ ডাঙায় যাতায়াত করে আমারে আরেকটু অ্যাক্সেস দিলেই কিন্তু ভাঙ্গন ঠ্যাকাইতে পারি আর চর খালি পাইলে সাদা মাংসও পাওন যাইবো ছোটখাট খোসাসহ তবে খোসা ফালাইয়া দেওয়াই ভালো আমার মোটে দুইপাটি দাত

৪৭.

আজেবাজে কথা বরাবরই ভালো লাগে কারণ সামলে সুমলে শুধু মিছা কথা কওয়া যায় - সামাল দিতে দিতে ডানা হবার আগেই হাত দুটো খসে পড়ে ফলত: পাখীদের বহুগমণ ছ্যা ছ্যা করে বুক ছ্যাচা আক্ষেপে

৪৮.

ধরা যাক মানে এমন একটা কিছুই ভেবে দেখি যাতে এমনকি ভেবে দেখার শ্রমটাও বেঁচে যাবার একটা ছোটখাট সম্ভাবনা থাকতে পারে যেখানে তম্বুরা বৃক্ষের অবয়ব নানারকম ভূতপদার্থের কেসহিস্ট্রি ধারণ করার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে

৪৯.

পথের লিকোপ্লাস্টার সরিয়ে নিতেই গেরিলা গুল্মদের সমাবেশ ঝলকে ওঠে; বরাবর তামাকু প্রতিক্ষিত জল শুষে নেয় নিয়ান্ডার্থাল হেসে ওঠে সূর্যাস্তে নিহত নেকড়ের পিঠ চাপড়ে,তার চকমকি দাঁতে বেঁচে থাকে স্মৃতিশাস্ত্র - সত্ত্বায় ভবিষ্য নেকড়ের পাল

৫০.

সুতরাং কেশের পাহাড় লুকানো স্প্রিংরোল পাঁচ-চার-তিন-দুই-একে সুড়ুৎ করে নেমে পড়ে ই.সি.জি.র পাতা থেকে - নেমে পড়তে হয়,আর্সেনিক নিকেলের ওম্ বাদ দিয়ে শুধুই পাহাড় আর লোনা জল - সমতল বলে কিছু নেই

বোধিস্বত্ত্ব

এই অবস্থায় সাঁতার জেনে লাভ নেই -
অথচ জল মোটে এক হাঁটু;
নিজের ঠ্যাং ধরে কাঁদতে হবে ভেউ ভেউ করে -
সহজ প্রয়াণ !

দমকা বাতাস মাঝেমধ্যে নিমাইরূপ ফুচকি মারে
ইন্দ্রিয়াতীগ খেমটা অর্থাৎ নন্দনতত্ত্ব পাঠের ফাঁকে ফাঁকে
যেমন হতঃশ্বাস ঝাঁকুনি পাওয়া যায় রুঢ় স্বমেহনে

অর্থাৎ ডুবেই মরতে হবে
ঘটি হোক বা সমুদ্র হোক

২১/০৫/১৯৯৯

পূর্ণজাগ্রত জ্যোতি

এস কবিকূলতিলক -
কথারম্ভে টানি যতি ,
ভেঙ্গেচুরে ঠেসেছি মগজে কাব্য -প্রসাদে মতি ।

ঊটপাখির পীঠে ঘোড়সওয়ার, তাবৎ নিসর্গ ফুঁড়ে জলন্ত জিরাফ তুমি,
দুষ্টশ্বাস জনতা আঁধারে চোখাচোখি হয়ে যায় একান্ত জড়বাদী তীর্যকে ;

তুরীয় প্রান্তরে ওঠে বাস্তব ঘরবাড়ি
লেফট রাইট লেফট রাইট - তা সে যতই মাতাল বলো তাকে,
মৃত্যুর পথে পথে হাঁটে , গড়ে দিয়ে তাবৎ জন্মের ঠিকানা -
দেবোত্তর জরা সহ নতুন জন্মের প্রকৃতি।

( হতে পারি এঁচোড়েই পাকা -
বুড়োফলে পোকামাকড় কিংবা
শিলাপাত ভেবে মুকুলেই ধরেছি বয়স ;
আমাদেরকালে শুধু প্রতীচ্য মোষ
নাইটিঙ্গেল ঘেষেনা ধারে কাছে

আদিফলভক্ষণপাপ লেজ তুলে ভাগে -
কৈলাসী প্রসাদের বৈভবে ভান্ডারী মিথোলজি বুড়ো আঙ্গুল ঝাড়ে কেবলায়।

সুতরাং ফিচকেমি আমাদের নর্ম । )

আমরা ফুরিয়ে যাচ্ছি অতিদ্রুত
তোমার অপচিতি আমাদের সমসত্ব -
সংবর্ত চক্রে যযাতি ।

জয়দ্রথ ধ্বসে পড়ে অখন্ড সাজাত্য সন্তাপে
নতুন যুদ্ধ নেই - শকুনির জলকেলি পথে-আকাশে ।

১৭/০৯/২০০০

অর্থাপত্তি

ভ্রামক চৈতন্য থেকে ফুচকি মারে টুপ-ভূজঙ্গ পদাবলী
কাকসওয়ার কৈশরে সমেহন সঙ্কুল কাব্য নয় -
স্ফুরন-রহিত রিরংসাএকিভূত পানাহার পরিপাকে;

আগেই বলেছি আঙ্গিক হল শুয়োপোকা -
সংহার থেকে শুরু করে তাবৎ স্পশে জিঘাংসার আকর
সুতরাং ইল-ফিশ ডুবসাঁতার এই ফেরারী আবর্তন;

হেটেই চলেছি সটান চাঁদি ফুঁড়ে
নিয়মিত অকাল গোত্তা খোলে আনকোরা পথ,
বৃশ্চিক অনুপ্রাস এই বিষমপদী প্রগমন,
আর কঙ্কালের অ্যাকুস্টিক নৃত্য নিরাকার সৌরশ্মশাণে;

এরকম বেসামাল আলোক-বিন্যাসে
সংবর্ত-সংহিতায় প্রিজমিক বিচ্ছুরণ সাপেক্ষে
জ্যামিতির কাঠকয়লা হাতে
হতবম্ব প্রেতের সাক্ষাত মেলে
যারা সকলেই ইল-সঙ্কুল সমুদ্রস্নান ফেরতা

অক্লান্ত কোরাস সুরে বেসুরে -
মাঝেমধ্যে টকিন ব্লুজ,
সম-ফাঁক ঘেটে খামোকা বেকুব সাবেকী তবলিয়া -

প্রোফাইল

সংযত থাকো সন্তাপে
আর শাকান্ন থেকে বৈরাগে
সুচতুর কিছু উত্তাপে
যার চুড়ান্ত কিছু নেই ভাগে

মাত্রার থেকে মাত্রাতে চল
শংকর থেকে অ্যালকোহল
যাত্রার প্রতি ঘাটে ঘাটে বল
ওংকারমতি দেয় টহল?

সদর্থ দেখো ঝাপসা তামাকে
ধূলিঝড় থেকে কালাপাহাড়
প্রিজমিক চোখে চেনোতো আমাকে
হরিহর থেকে চোরাখামার

(এটা সামহোয়ারইনে আমার প্রথম পোস্ট। লেখা হয়েছিল ২০০২ এর ২০মার্চ)

খুলি

বস্তুরূপ হিলিয়াম চৈতন্য
শুকিয়ে খটখটে রোদ্দুর ফোয়ারা
খুলির ফুটোফাটা গলে; একতাল
বেওকুফ ঘুঁটে পড়ে আছে শুধু
চাড় দিয়ে জো নেই তুলবার
প্রজ্বালক নেই কাছাকাছি যে
জ্বলে ঊঠবে দাউদাউ করে

শিউরে ওঠা
নোনতা ত্বক
কেলাসিত সেই কবে!
খুঁটে খেতে গেলে নাড়ি-ভুড়ি কোলাব্যাঙ টোটেম।

২৪-৪-১৯৯৮

Monday, May 12, 2008

ক্যাথারসিস

স্যান্ডউইচ গোধুলীর ঘুর্ণন গতিবিদ্যা
ড্রিল থেকে ষাষ্টাঙ্গ বেমালুম লোপাট
কপাট এঁটে অষ্টাবক্র সাপাট তানে
মানে মানে কেটে পড়ে উদগ্র ঘ্রাণ
প্রাণ নিয়ে এখনও জীবন্ত শায়রে-

আগস্ট ২০০১