Sunday, February 12, 2012

জেনেসিস ৮১-৮৩



৮১.

পৃষ্ঠাগুলি পল্টি দিতে চেতনের মা'কে ঘোড়াচোদা করে ধরি ধরি মনে একদিন বেলে-দোঁআশে পুঁতে রাখে সুবিধামতো মারার ভরসায়  থুত্থুড়ে ঝাঁঝড়ি-ধূপাঞ্জলি। প্রশমনপারাপারপ্রকল্প বরাবর আড়াআড়ি-রাঢ়গাঁথা সাপোজিটারি গুঁজে রাখে গুড়গুড়িসম্ভব উত্তরমধ্যাহ্নকল্পদ্রুম। এইসব চুলবুলি, সাথ আর জবাবি মুজরোতে মুচমুচে খাজলিগুলি আজলা আজলা গিলতে চেয়েছিল ঢিল দিতে দিতে সহাস‌্য খসে পড়া রবাহুত রৌরব দিনলিপি, ছিপিভর্তি রাষ্ট্রায়াত্ব বস্তাদের প্রেতগাঁথা যেখানে সযথা যতনে ঝুলে থাকে পাললিক ভাগাড়ে; গর্দানে-ঘাড়ে খাচ্চর চেয়ে থাকে সঘটন রাঙাকাল বুনিবৎ বিষ্ময়ে।


৮২.

এই কথাগুলি ঐ কথাগুলির ছোটমাসী-ন'দিদি-শ্যালিকাদের কাউকেই ভালো না বেসে মাইপাছা মুখস্ত করে চুপচাপ ঝরে যাবার কথা ছিল কথামালার খেলামকুচি'র শুটিং শুরুর আগে আগে লালবাতি মাঝরাতে। স্বদেশী পেঁয়াজসকাশে সুতলী-কাবাবের ক্যাবারে বাদুড়ঝোলা ভেংচিতে উবেছিল চৌত্রিশতম টুকটুকির আঁচলে। দিনকাল টুপভূজঙ্গ ডেগচিতে টগবগ ফুটেছিল ছৈলছাবিলা ঝোলে। ততকাল উত্তেজিত বৃকোদরা লিঙ্গ-চেতনাবলীর উপ-ব্যক্তিগত নৃত্যনাট্য আড়াআড়ি ডিগবাজী খেতে থাকে ভ্রমার্থ-ভ্রামকের কৌটায়।

৮৩.

বারো মাসে একানব্বই পাবন কমই হয়ে যায়। ওয়াহিদুর রহমান ইউসুফজাই সাহেব সেরকম উবে যান একদিন কেটলীর ভুরভুরি ধোঁয়াতে। চুপসানো পুরীগুলি দাঁতে টেনে ছিঁড়ে খেয়ে ঝুপড়িসহ দোকানটাও অষ্টম ভাঁজে  গিলে ফেললাম স্বদেশী কারনে। ষাট না চল্লিশ মনে নাই।